সুষমার সম্প্রীতি!
পাকিস্তানী ১৯ মেয়েকে নিরাপদে দেশে পৌঁছে দিলেন
কাশ্মীর সমস্য ও উড়ির জঙ্গি হামলায় গত কয়েক মাসে প্রায় তলানিতে গিয়ে ঠেকেছে ভারত-পাক সম্পর্ক৷ বিশ্ব মঞ্চে একে অপরকে কাঠগড়ায় তোলা থেকে, সীমান্তে গোলা-গুলি, সবই চলছে অবিরাম৷ এমনকি, সম্প্রতি ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী সুষমা স্বরাজ নিজেই জাতিসংঘে গিয়ে পাকিস্তানকে একহাত নেন৷ দুই প্রতিবেশীর মধ্যে যখন যুদ্ধ হয় হয় অবস্থা।
এ রকম পরিস্থিতিতে পররাষ্ট্রমন্ত্রী সুষমা স্বরাজ প্রতিবেশী পাকিস্তানী ১৯ জন মেয়েকে নিরাপদে দেশে পৌঁছে দিলেন৷ বাড়ি ফিরে ‘সুপারমম’কে ধন্যবাদ জানালেন পাক কন্যারাও৷
দিল্লিতে যুব উৎসবে যোগ দেওয়ার আমন্ত্রণ পেতেই সব কাজ ছেড়ে ভারতীয় সিনেমার গান শুনে বেড়ে ওঠা ১৯ পাক তরুণী৷ নায়ক মানেই হয় শাহরুখ , নয় রণবীর৷ তাই হাতে আসা সুযোগটা আর পায়ে ঠেলতে চাননি তাঁদের কেউই৷ পাড়ি দিয়ে দেন সীমান্তের ওপারে ভারতে৷ প্রতিবেশীর প্রতি অগাধ ভালবাসা নিয়েই দিল্লির মাটিতে পা রাখেন৷ কিন্তু, উৎসবের আনন্দ উপভোগ করার আগেই, তাতে জল ঢালল সীমান্ত পারের সন্ত্রাস৷ আক্রান্ত ভারত৷ পাল্টা জবাব৷ নিয়ন্ত্রণরেখা পেরিয়ে সার্জিক্যাল স্ট্রাইক৷ দুই রাষ্ট্রের এই সংঘাতে, বেজায় বিপাকে পড়ে তরুণীর দল৷ নিজেরা উত্সবে শরিক হলেও, ক্রমাগত বাড়ি থেকে আসতে থাকে দুশ্চিন্তার ফোন৷ ‘কেমন আছিস , কোথায় আছিস ?’ ফোনের ওপারে সর্বদাই মা -বাবার শঙ্কিত কণ্ঠস্বর৷ এই পরিস্থিতিতে পাকিস্তানের মাটি থেকে পরিজনদের উদ্বেগ গিয়ে পৌঁছয় বিদেশমন্ত্রীর কাছে৷ তৎক্ষনাৎ তিনি উদ্যোগ নেন ওই তরুণীদের ঘরে ফেরানোর৷ যুব উৎসব শেষে সুষমা স্বরাজ নিজে ব্যবস্থা করে দেন, যাতে নিরাপদে নিজেদের বাড়ি পৌছতে পারেন ১৯ জন পাক তরুণী৷ কিন্ত , প্রতিনিয়ত যে দেশ আমাদের সঙ্গে শত্রুতা করছে, তাদের মেয়েদের জন্য কেন এত উদ্বেগ সুষমার? জবাবে বিদেশমন্ত্রী টুইটারে লেখেন, ‘মেয়েরা তো সবার৷ কোনও দেশের একার নয়৷’
ভারতের এই সৌজন্যে বিগলিত ওপারের বাসিন্দারাও৷ ওই ১৯ ছাত্রীরই একজন আলিয়া৷ ঘরে পৌঁছে টুইটারে তিনি সুষমাকে লেখেন, ‘আপনার মেয়ে হওয়া তো সৌভাগ্যের বিষয়৷ আমরা নিরাপদে বাড়ি পৌঁছে গিয়েছি৷ অসংখ্য ধন্যবাদ৷’
এখানেই শেষ নয়! আরও এক ধাপ এগিয়ে ওই পাক-কন্যা লেখেন ‘ভারতে অতিথিদের ভগবান মনে করা হয়৷’
পাকিস্তানী ১৯ মেয়েকে নিরাপদে দেশে পৌঁছে দিলেন
কাশ্মীর সমস্য ও উড়ির জঙ্গি হামলায় গত কয়েক মাসে প্রায় তলানিতে গিয়ে ঠেকেছে ভারত-পাক সম্পর্ক৷ বিশ্ব মঞ্চে একে অপরকে কাঠগড়ায় তোলা থেকে, সীমান্তে গোলা-গুলি, সবই চলছে অবিরাম৷ এমনকি, সম্প্রতি ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী সুষমা স্বরাজ নিজেই জাতিসংঘে গিয়ে পাকিস্তানকে একহাত নেন৷ দুই প্রতিবেশীর মধ্যে যখন যুদ্ধ হয় হয় অবস্থা।
এ রকম পরিস্থিতিতে পররাষ্ট্রমন্ত্রী সুষমা স্বরাজ প্রতিবেশী পাকিস্তানী ১৯ জন মেয়েকে নিরাপদে দেশে পৌঁছে দিলেন৷ বাড়ি ফিরে ‘সুপারমম’কে ধন্যবাদ জানালেন পাক কন্যারাও৷
দিল্লিতে যুব উৎসবে যোগ দেওয়ার আমন্ত্রণ পেতেই সব কাজ ছেড়ে ভারতীয় সিনেমার গান শুনে বেড়ে ওঠা ১৯ পাক তরুণী৷ নায়ক মানেই হয় শাহরুখ , নয় রণবীর৷ তাই হাতে আসা সুযোগটা আর পায়ে ঠেলতে চাননি তাঁদের কেউই৷ পাড়ি দিয়ে দেন সীমান্তের ওপারে ভারতে৷ প্রতিবেশীর প্রতি অগাধ ভালবাসা নিয়েই দিল্লির মাটিতে পা রাখেন৷ কিন্তু, উৎসবের আনন্দ উপভোগ করার আগেই, তাতে জল ঢালল সীমান্ত পারের সন্ত্রাস৷ আক্রান্ত ভারত৷ পাল্টা জবাব৷ নিয়ন্ত্রণরেখা পেরিয়ে সার্জিক্যাল স্ট্রাইক৷ দুই রাষ্ট্রের এই সংঘাতে, বেজায় বিপাকে পড়ে তরুণীর দল৷ নিজেরা উত্সবে শরিক হলেও, ক্রমাগত বাড়ি থেকে আসতে থাকে দুশ্চিন্তার ফোন৷ ‘কেমন আছিস , কোথায় আছিস ?’ ফোনের ওপারে সর্বদাই মা -বাবার শঙ্কিত কণ্ঠস্বর৷ এই পরিস্থিতিতে পাকিস্তানের মাটি থেকে পরিজনদের উদ্বেগ গিয়ে পৌঁছয় বিদেশমন্ত্রীর কাছে৷ তৎক্ষনাৎ তিনি উদ্যোগ নেন ওই তরুণীদের ঘরে ফেরানোর৷ যুব উৎসব শেষে সুষমা স্বরাজ নিজে ব্যবস্থা করে দেন, যাতে নিরাপদে নিজেদের বাড়ি পৌছতে পারেন ১৯ জন পাক তরুণী৷ কিন্ত , প্রতিনিয়ত যে দেশ আমাদের সঙ্গে শত্রুতা করছে, তাদের মেয়েদের জন্য কেন এত উদ্বেগ সুষমার? জবাবে বিদেশমন্ত্রী টুইটারে লেখেন, ‘মেয়েরা তো সবার৷ কোনও দেশের একার নয়৷’
ভারতের এই সৌজন্যে বিগলিত ওপারের বাসিন্দারাও৷ ওই ১৯ ছাত্রীরই একজন আলিয়া৷ ঘরে পৌঁছে টুইটারে তিনি সুষমাকে লেখেন, ‘আপনার মেয়ে হওয়া তো সৌভাগ্যের বিষয়৷ আমরা নিরাপদে বাড়ি পৌঁছে গিয়েছি৷ অসংখ্য ধন্যবাদ৷’
এখানেই শেষ নয়! আরও এক ধাপ এগিয়ে ওই পাক-কন্যা লেখেন ‘ভারতে অতিথিদের ভগবান মনে করা হয়৷’
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন