মঙ্গলবার, ৬ সেপ্টেম্বর, ২০১৬

মার্কিন প্রেসিডেন্ট ওবামাকে ‘খা**-র ছেলে’ গালি ফিলিপিন্সের প্রেসিডেন্ট রদরিগো দুতের্তের
বারাক ওবামা ও রদরিগো দুতের্তে



মার্কিন প্রেসিডেন্টের বারাক ওবামার কোনও উপদেশ শুনতে রাজি নন। ওবামা যদি তাঁর  কোনও পদক্ষেপ নিয়ে প্রশ্ন তোলেন, তা হলে ‘‘খা**-র ছেলেকে এক হাত’’ নেবেন।

 সোমবার মার্কিন প্রেসিডেন্টের  বিরুদ্ধে এই ধরনের কটূক্তি করলেন ফিলিপিন্সের প্রেসিডেন্ট রদরিগো দুতের্তে।

৬ থেকে ৮ সেপ্টেম্বর লাওসে ‘অ্যাসোসিয়েশন অব সাউথইস্ট এশিয়ান নেশনস’ বা এএসইএএন-এর বৈঠক। সেখানেই মুখোমুখি হওয়ার কথা ওবামা ও দুতের্তের।

পরে অবশ্য বিবৃতি প্রকাশ করে মার্কিন প্রেসিডেন্টকে ‘ব্যক্তিগত আক্রমণের জন্য’ ক্ষমা চেয়ে নিয়েছেন তিনি। তবে এতে ক্ষোভ কমেনি আমেরিকার। 

হোয়াইট হাউস সূত্রের খবর, ৬ সেপ্টেম্বর ওবামা এবং দুতের্তের একটি বৈঠক হওয়ার সম্ভাবনা ছিল। তবে এই ঘটনার পরে সেই বৈঠকের আদৌ কোনও প্রয়োজন আছে কি না, তা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন স্বয়ং ওবামা।

তবে বারাক ওবামাই প্রথম নন। এর আগে ফিলিপিন্সে মার্কিন রাষ্ট্রদূতকে ‘গা*, খা**-র ছেলে’, সাংবাদিকদের ‘বেজন্মা’ এবং পোপকেও নানা ‘অলঙ্কারে’ ভূষিত করেছেন দুতের্তে।

 ‘অ্যাসোসিয়েশন অব সাউথইস্ট এশিয়ান নেশনস’ বা এএসইএএন-এর বৈঠকের ফাঁকে আমেরিকার সঙ্গে ফিলিপিন্সের যে দ্বিপাক্ষিক কথাবার্তার সূচি নির্দিষ্ট ছিল, তা বাতিল করে দিয়েছেন ওবামা।

৩০ জুন প্রেসিডেন্টের আসনে বসার পর থেকেই মাদক ব্যবহারের বিরুদ্ধে জেহাদ ঘোষণা করেছেন দুতের্তে। আন্তর্জাতিক সংবাদমাধ্যমের অভিযোগ, গত দু’মাসে প্রায় আড়াই হাজার জনকে মেরেছে দুতের্তের পুলিশ। মাদক পাচার ও ব্যবহারের অভিযোগে গ্রেফতার করা হয়েছে প্রায় দু’হাজার জনকে।

মাদক পাচার রুখতে রদরিগোর এই পদক্ষেপ কি সমর্থনযোগ্য? রদরিগোর সঙ্গে বৈঠকে কি এই প্রশ্ন তুলবেন না খোদ মার্কিন প্রেসিডেন্ট? সোমবার এক সাংবাদিকের এই প্রশ্ন শুনেই ক্ষেপে ওঠেন দুতের্তে। বলেন, ‘‘ও নিজেকে ভাবে টা কী! আমি আমেরিকার হাতের পুতুল নই। আমি একটি দেশের প্রেসিডেন্ট। আমি শুধু এ দেশের মানুষের কাছেই উত্তর দিতে বাধ্য। আর কারও কাছে নয়।’’ সাংবাদিকদের সামনে ওবামার বিরুদ্ধে কু-শব্দ ব্যবহার করতেও পিছপা হননি তিনি। বলেছেন, ‘‘ওবামা যদি আমার কোনও সিদ্ধান্ত নিয়ে প্রশ্ন তোলে, তা হলে খা**-র ছেলেকে দেখে নেব।’’

দুতের্তের যুক্তি, ফিলিপিন্সের এই পরিস্থিতির জন্য আমেরিকাই দায়ী। মার্কিন ‘ঔপনিবেশিক অত্যাচারের’ ফলেই আজ এই খারাপ সময়ের মধ্যে দিয়ে যাচ্ছে ফিলিপিন্স।

হোয়াইট হাউস সূত্রের খবর, কাল দুপুরেই ওবামা এবং দুতের্তের একটি বৈঠক হওয়ার সম্ভাবনা ছিল। তবে আজকের এই ঘটনার পরে সেই বৈঠকের আদৌ কোনও প্রয়োজন আছে কি না, তা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন স্বয়ং ওবামা। তবে দুতের্তে একরোখা। বলেছেন, ‘‘আরও মরবে। অনেকে মরবে। যতক্ষণ না শেষ মাদক পাচারকারীকে বার করা সম্ভব হবে, ততক্ষণ আমরা কাজ চালিয়ে যাব।’’

তবে বারাক ওবামাই প্রথম নন। এর আগে ফিলিপিন্সে মার্কিন রাষ্ট্রদূতকে ‘গা*, খা**-র ছেলে’, সাংবাদিকদের ‘বেজন্মা’ এবং পোপকেও নানা ‘অলঙ্কারে’ ভূষিত করেছেন দুতের্তে।

৩০ জুন প্রেসিডেন্টের আসনে বসার পর থেকেই মাদক ব্যবহারের বিরুদ্ধে জেহাদ ঘোষণা করেছেন দুতের্তে। আন্তর্জাতিক সংবাদমাধ্যমের অভিযোগ, গত দু’মাসে প্রায় আড়াই হাজার জনকে মেরেছে দুতের্তের পুলিশ। মাদক পাচার ও ব্যবহারের অভিযোগে গ্রেফতার করা হয়েছে প্রায় দু’হাজার জনকে। তবে দুতের্তে একরোখা। বলেছেন, ‘‘আরও মরবে। অনেকে মরবে। যতক্ষণ না শেষ মাদক পাচারকারীকে বার করা সম্ভব হবে, ততক্ষণ আমরা কাজ চালিয়ে যাব।’’

মাদক পাচার রুখতে রদরিগোর এই পদক্ষেপ কি সমর্থনযোগ্য? রদরিগোর সঙ্গে বৈঠকে কি এই প্রশ্ন তুলবেন না খোদ মার্কিন প্রেসিডেন্ট? সোমবার এক সাংবাদিকের এই প্রশ্ন শুনেই ক্ষেপে ওঠেন দুতের্তে। বলেন, ‘‘ও নিজেকে ভাবে টা কী! আমি আমেরিকার হাতের পুতুল নই। আমি একটি দেশের প্রেসিডেন্ট। আমি শুধু এ দেশের মানুষের কাছেই উত্তর দিতে বাধ্য। আর কারও কাছে নয়।’’ সাংবাদিকদের সামনে ওবামার বিরুদ্ধে কু-শব্দ ব্যবহার করতেও পিছপা হননি তিনি। বলেছেন, ‘‘ওবামা যদি আমার কোনও সিদ্ধান্ত নিয়ে প্রশ্ন তোলে, তা হলে খা**-র ছেলেকে দেখে নেব।’’

দুতের্তের যুক্তি, ফিলিপিন্সের এই পরিস্থিতির জন্য আমেরিকাই দায়ী। মার্কিন ‘ঔপনিবেশিক অত্যাচারের’ ফলেই আজ এই খারাপ সময়ের মধ্যে দিয়ে যাচ্ছে ফিলিপিন্স।

কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন